রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
Logo সমাজ উন্নত করতে এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় যুব স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষনের গুরুত্ব অপরিসীম Logo নড়াইলের চিহ্নিত ডিজিটাল প্রতারক বেনজির ঢাকা’র কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের হাতে গ্রেপ্তার Logo মানবতার নজির, ৪১ জন শ্রমিকের উদ্ধারের পর বার্তা প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির Logo জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে সনাতন টিভি’র ৮ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। Logo নড়াইলে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু Logo বীরগঞ্জে জাতীয় যুব উন্নয়ন দিবস পালিত Logo বীরগঞ্জে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা উপলক্ষে বিভিন্ন আয়োজন Logo ফুলবাড়ীতে উপজেলা আ’লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo নড়াইলে বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত Logo নড়াইলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

শাহরুখপুত্রের মামলার তদন্তে ‘অনিয়ম’ ছিল প্রশ্নবিদ্ধ এনসিবি

সোনার বাংলা নিউজ / ৩৯ বার পঠিত
আপডেট : বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২, ২:২৩ অপরাহ্ণ

বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানের ক্রুজ মাদক মামলার তদন্তে বেশ কিছু ‘অনিয়ম’ ছিল বলে ভারতের নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) একটি অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনে দেখা গেছে। ওই প্রতিবেদনে সংস্থাটির ৭-৮ জন কর্মকর্তার ‘সন্দেহজনক আচরণ’ চিহ্নিত করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলায় ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় জেলে কাটাতে হয় আরিয়ানকে। যদিও গ্রেপ্তারের ৮ মাস পর তাকে সব অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। তখন এনসিবি স্বীকার করেছিল, তারা আরিয়ান এবং অন্য ৫ জনের বিরুদ্ধে ‘পর্যাপ্ত প্রমাণ’ খুঁজে পায়নি।

এনসিবির কর্মকর্তারা আজ জানিয়েছেন, আরিয়ান খানের মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে এনসিবির কর্মকর্তাদের অসদাচরণের অভিযোগ তদন্তে এনসিবি কর্তৃক গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দল বা এসআইটি তাদের ভিজিল্যান্স রিপোর্ট দিল্লিতে সদর দপ্তরে পাঠিয়েছে।

একটি সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, তদন্তে দেখা গেছে এ মামলায় অনেক অনিয়ম হয়েছে। তদন্তে জড়িত কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

তদন্তের অংশ হিসেবে ৬৫ জনের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। কেউ কেউ ৩-৪ বার তাদের বক্তব্য পরিবর্তন করেন। তদন্তে আরও কিছু মামলার তদন্তে ত্রুটি-বিচ্যুতির তথ্য উন্মোচিত হয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।

তবে সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, চাঁদা দাবির অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়নি।

একজন কর্মকর্তা এনডিটিভিকে বলেছেন, এই মামলায় এনসিবির ৭-৮ জন কর্মকর্তার ভূমিকা সন্দেহজনক বলে প্রমাণিত হয়েছে। এজন্য বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। এনসিবির বাইরে যারা আছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে।

গত অক্টোবরে মুম্বাইয়ের কাছে একটি ক্রুজ জাহাজ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া ২০ জনের মধ্যে আরিয়ান খানও ছিলেন এবং গ্রেপ্তার হওয়া কয়েকজনের কাছ থেকে মাদক পাওয়া যায় বলে দাবি করেছিল এনসিবি।

পরে একই বছরের নভেম্বরে এনসিবি সদর দপ্তর সমীর ওয়াংখেড়েকে সরিয়ে দেয়। পরে মামলাটি মুম্বাই থেকে দিল্লিভিত্তিক একটি তদন্ত দলের কাছে স্থানান্তরিত করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

Theme Customized By Theme Park BD