সিনিয়র রিপোর্টার আব্দুর রাজ্জাক।
গাজীপুর গাছা থানার অন্তর্গত ইউনিয়ন জাতিয় বিশ্ববিদ্যালয়, ওয়ার্ড নং ৩৪, গ্রাম ছয়দানা এলাকায় মিলিটারি সাবেদ আলীর বাড়িতে ভাড়া থাকেন অজয় কুমার দাস (৪৭) ও তার স্ত্রী, রত্না দাস (৪৪) । উক্ত এলাকার মালেকের বাড়ী,ইউনিক আইডিয়াল স্কুলের শিক্ষিকা, রত্না দাস।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি অ্যাড রবীন্দ্র ঘোষ সোনার বাংলা নিউজ এর রিপোর্টার কে জানান যে অজয় কুমার দাস ও তার স্ত্রী, রত্না দাস, BDMW কে জানান সে প্রতি দিনের ন্যায় গত (১০ অক্টোবর ২০২২) সোমবার সকাল ৮ টায় স্কুলে যায়, স্কুল থেকে বিকেল ৩ টায় বাসায় ফিরে দেখেন যে তার মেয়ে কিশোরী দাস আঁখি (১৬) বাসায় নাই ঘরের আসবাবপত্র এলোমেলো লাগেছের মধ্যে ৫ ভড়ি স্বর্ণালংকার ছিলো তা নাই তখন সে তার মেয়েকে খোঁজা খুঁজি করে, অনেক খোঁজাখুঁজির পর মেয়েকে না পেয়ে গত (১২ অক্টোবর ২০২২)সে উক্ত থানায় একটি জিডি করেন জিডি নং ৬২৫ । জিডি করার পরেও মেয়েকে খোঁজা খুঁজি করতে থাকেন খোঁজা খুঁজি এক পর্যায়ে জানতে পারেন উক্ত এলাকার মালেকের বাড়ীর ভাড়াটিয়া মিজান শেখের পুত্র সজিব শেখ তার মেয়েকে লোভ লালোষা দেখাইয়া কৌশলে ভাগাইয়া নিয়া গেছে, এবিষয় জানার পর তারা গত (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭ টায় উক্ত থানায় যায় এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবগত করেন,তখন থানা পুলিশ তাদেরকে আসশাস্থ করেন যে দ্রুত আপনাদের মেয়েকে উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে এবং আপনাদের মেয়েকে দ্রুত উদ্ধার করা হবে।
BDMW কে তারা আরও বলেন তাদেরকে ভয়ভীতি ও হুমকি ধামকি দেওয়া হয়েছে যে বেশি বাড়াবাড়ি করলে তাদেরকে ভাড়া বাড়ী থেকে বের করে দেওয়া হবে এবং তাদের বিপদ আছে।
বি ডি এম ডাব্লু এর একটি প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থলে যান এবং ঘটনার বিষয় তদন্ত করেন ও গাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর নিকট ঘটনার বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান যে, অতি দ্রুত মেয়েটি উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা চলছে, এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মেয়েটি উদ্ধার হয়নি।
আঁখির শারীরিক গঠন-চোখ-টানা,টানা, গায়ের, রঙ ফর্সা, উচ্চতা-৪ ফুট,১০, ইঞ্চি, নাক-খাটো, কপাল-চওড়া, চুল-কালো লম্বা, ওজন-৪৮ কেজি।