সারাদেশের বিভাগীয় শহরে গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছে বিএনপি। এতে অংশ নিতে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে যান বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। বুধবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চার ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি বিস্তারিত পড়ুন..
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর পৌনে ৩টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে একজন নিহতসহ অনেকে আহত হয়েছেন।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, বিএনপিকে রাজপথে সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না। সোমবার বিএনপির জনসভা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। মাঠ ছাড়া রাস্তায়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, কিছু শর্তের ভিত্তিতে আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘তাদের (বিএনপি) জানানো হবে তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, হরতাল কারফিউ মানা হবে না, নেতাকর্মীরা সব বাধা উপেক্ষা করে খুলনায় জনসভায় যোগ দেবেন। বুধবার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি জাতীয় পতাকার সঙ্গে লাঠি নিয়ে রাস্তায় নামলে জবাব দেওয়া হবে। লাঠি নিয়ে খেলা, আগুন নিয়ে খেলা চলবে না। বুধবার বিকেলে
বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় জাপান রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সঙ্গে বৈঠক করেছে। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কর্মসূচিতে গুলিবর্ষণ ও হামলার প্রতিবাদে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র